প্রথম খণ্ডবাংলা উপন্যাসের অভিযাত্রার সূচনা ‘দুর্গেশনন্দিনী’ প্রকাশের সময়লগ্নে (১৮৬৫)। তার একশো বছর পরে প্রকাশিত হল ‘বিবর’ (১৯৬৫)। একটি যুগান্তকারী ঘটনা থেকে আর একটি যুগান্তকারী আলোড়ন। সাহিত্যপাঠকরা অবগত আছেন, দ্বিতীয়টির সঙ্গে আমরা সংযুক্ত, ‘বিবর’ প্রকাশের কৃতিত্ব আমাদের। জীবনধর্মী শৈল্পিক সমারোহে বাংলা উপন্যাস কীভাবে কাল থেকে কালান্তরে পৌঁছেছে, অভিঘাতে ও অন্বয়ে উদ্ভাসিত জীবন এবং ব্যক্তিস্বরূপের প্রতি দায়বদ্ধতা কীভাবে বিচিত্র কাহিনিতে বিন্যস্ত ও রূপায়িত হয়েছে, সে আলোচনার চেয়েও দেখা জরুরি, বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধের কিছু পরে এই প্রকাশন সংস্থা থেকে প্রকাশিত উপন্যাসগুলি কীভাবে ‘জীবন-মায়া-সৃজনের’ রহস্যটিকে প্রকাশ করেছে। গত পঞ্চাশ বছর ধরে যেসব মহৎ স্মরণীয় ও দৃষ্টান্তমূলক উপন্যাস পাঠকদের হাতে তুলে দেওয়ার প্রয়াস আমরা করেছি, তার তালিকা শুধু বিস্ময়করই নয়, বাংলা উপন্যাসের ইতিহাসে সেইসব রচনা প্রবাদপ্রতিম ধ্রুপদি সৃষ্টির মর্যাদা পেয়েছে। সমকালীন বাংলা সাহিত্যের লব্ধপ্রতিষ্ঠ লেখক-লেখিকাদের প্রায় সকলকেই আমরা এই রচনাপ্রবাহে পেয়েছি। আনন্দ-র সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে, বিগত অর্ধশতাব্দী ধরে যেসব বরণীয় উপন্যাস প্রকাশ করার গৌরব আমরা অর্জন করেছি, তার মধ্যে থেকে পঞ্চাশজন লেখকের পঞ্চাশটি উপন্যাস বাছাই করে পাঁচটি খণ্ডে প্রকাশের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এমন পরিকল্পনা হয়তো অভিনব নয়, কিন্তু বিংশ শতকের মধ্যবর্তী পর্ব থেকে একবিংশ শতাব্দীর সূচনালগ্নের সময়সীমায় রচিত কথাসাহিত্যের স্রোত ও প্রতিস্রোতের অন্তঃশীলা ধারাটিকে বুঝে নেওয়ার আয়োজন এই সংকলনগুলিতে লভ্য। এই খণ্ডে গৃহীত হয়েছে : বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়ের ‘অযাচী সন্ধানে’, শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘তুঙ্গভদ্রার তীরে’, বনফুলের ‘রৌরব’, শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়ের ‘সারারাত’, মনোজ বসুর ‘প্রেমিক’, অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তর ‘রূপসী রাত্রি’, প্রেমেন্দ্র মিত্রর ‘প্রতিধ্বনি ফেরে’, সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘শহর-ইয়ার’, প্রবোধকুমার সান্যালের ‘জনম জনম হম’ এবং বুদ্ধদেব বসুর ‘গোলাপ কেন কালো’।দ্বিতীয় খণ্ডবাংলা উপন্যাসের অভিযাত্রার সূচনা ‘দুর্গেশনন্দিনী’ প্রকাশের সময়লগ্নে (১৮৬৫)। তার একশো বছর পরে প্রকাশিত হল ‘বিবর’ (১৯৬৫)। একটি যুগান্তকারী ঘটনা থেকে আর একটি যুগান্তকারী আলোড়ন। সাহিত্যপাঠকরা অবগত আছেন, দ্বিতীয়টির সঙ্গে আমরা সংযুক্ত, ‘বিবর’ প্রকাশের কৃতিত্ব আমাদের। জীবনধর্মী শৈল্পিক সমারোহে বাংলা উপন্যাস কীভাবে কাল থেকে কালান্তরে পৌঁছেছে, অভিঘাতে ও অন্বয়ে উদ্ভাসিত জীবন এবং ব্যক্তিস্বরূপের প্রতি দায়বদ্ধতা কীভাবে বিচিত্র কাহিনিতে বিন্যস্ত ও রূপায়িত হয়েছে, সে আলোচনার চেয়েও দেখা জরুরি, বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধের কিছু পরে এই প্রকাশন সংস্থা থেকে প্রকাশিত উপন্যাসগুলি কীভাবে ‘জীবন-মায়া-সৃজনের’ রহস্যটিকে প্রকাশ করেছে। গত পঞ্চাশ বছর ধরে যেসব মহৎ, স্মরণীয় ও দৃষ্টান্তমূলক উপন্যাস পাঠকদের হাতে তুলে দেওয়ার প্রয়াস আমরা করেছি, তার তালিকা শুধু বিস্ময়করই নয়, বাংলা উপন্যাসের ইতিহাসে সেইসব রচনা প্রবাদপ্রতিম ধ্রুপদি সৃষ্টির মর্যাদা পেয়েছে। সমকালীন বাংলা সাহিত্যের লব্ধপ্রতিষ্ঠ লেখক-লেখিকাদের প্রায় সকলকেই আমরা এই রচনাপ্রবাহে পেয়েছি। আনন্দ-র সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে, বিগত অর্ধশতাব্দী ধরে যেসব বরণীয় উপন্যাস প্রকাশ করার গৌরব আমরা অর্জন করেছি, তার মধ্যে থেকে পঞ্চাশজন লেখকের পঞ্চাশটি উপন্যাস বাছাই করে পাঁচটি খণ্ডে প্রকাশের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এমন পরিকল্পনা হয়তো অভিনব নয়, কিন্তু বিংশ শতকের মধ্যবর্তী পর্ব থেকে একবিংশ শতাব্দীর সূচনালগ্নের সময়সীমায় রচিত কথাসাহিত্যের স্রোত ও প্রতিস্রোতের অন্তঃশীলা ধারাটিকে বুঝে নেওয়ার আয়োজন এই সংকলনগুলিতে লভ্য। এই খণ্ডে গৃহীত হয়েছে : আশাপূর্ণা দেবীর ‘চাঁদের জানালা’, সুবোধ ঘোষের ‘জিয়াভরলি’, নীহাররঞ্জন গুপ্তর ‘কস্তূরীগন্ধ’, বিমল মিত্রর ‘নিশিপালন’, জ্যোতিরিন্দ্র নন্দীর ‘দ্বিতীয় প্রেম’, কমলকুমার মজুমদারের ‘গোলাপ সুন্দরী’, প্রতিভা বসুর ‘দ্বিতীয় দর্পণ’, হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়ের ‘স্মরগরল’, নরেন্দ্রনাথ মিত্রর ‘তিন দিন তিন রাত্রি’, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘অমাবস্যার গান’ এবং আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের ‘একটি বিশ্বাসের জন্ম’।তৃতীয় খণ্ডবাংলা উপন্যাসের অভিযাত্রার সূচনা ‘দুর্গেশনন্দিনী’ প্রকাশের সময়লগ্নে (১৮৬৫)। তার একশো বছর পরে প্রকাশিত হল ‘বিবর’ (১৯৬৫)। একটি যুগান্তকারী ঘটনা থেকে আর একটি যুগান্তকারী আলোড়ন। সাহিত্যপাঠকরা অবগত আছেন, দ্বিতীয়টির সঙ্গে আমরা সংযুক্ত, ‘বিবর’ প্রকাশের কৃতিত্ব আমাদের। জীবনধর্মী শৈল্পিক সমারোহে বাংলা উপন্যাস কীভাবে কাল থেকে কালান্তরে পৌঁছেছে, অভিঘাতে ও অন্বয়ে উদ্ভাসিত জীবন এবং ব্যক্তিস্বরূপের প্রতি দায়বদ্ধতা কীভাবে বিচিত্র কাহিনিতে বিন্যস্ত ও রূপায়িত হয়েছে, সে আলোচনার চেয়েও দেখা জরুরি, বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধের কিছু পরে এই প্রকাশন সংস্থা থেকে প্রকাশিত উপন্যাসগুলি কীভাবে ‘জীবন-মায়া-সৃজনের’ রহস্যটিকে প্রকাশ করেছে। গত পঞ্চাশ বছর ধরে যেসব মহৎ, স্মরণীয় ও দৃষ্টান্তমূলক উপন্যাস পাঠকদের হাতে তুলে দেওয়ার প্রয়াস আমরা করেছি, তার তালিকা শুধু বিস্ময়করই নয়, বাংলা উপন্যাসের ইতিহাসে সেইসব রচনা প্রবাদপ্রতিম ধ্রুপদি সৃষ্টির মর্যাদা পেয়েছে। সমকালীন বাংলা সাহিত্যের লব্ধপ্রতিষ্ঠ লেখক-লেখিকাদের প্রায় সকলকেই আমরা এই রচনাপ্রবাহে পেয়েছি। আনন্দ-র সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে, বিগত অর্ধশতাব্দী ধরে যেসব বরণীয় উপন্যাস প্রকাশ করার গৌরব আমরা অর্জন করেছি, তার মধ্যে থেকে পঞ্চাশজন লেখকের পঞ্চাশটি উপন্যাস বাছাই করে পাঁচটি খণ্ডে প্রকাশের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এমন পরিকল্পনা হয়তো অভিনব নয়, কিন্তু বিংশ শতকের মধ্যবর্তী পর্ব থেকে একবিংশ শতাব্দীর সূচনালগ্নের সময়সীমায় রচিত কথাসাহিত্যের স্রোত ও প্রতিস্রোতের অন্তঃশীলা ধারাটিকে বুঝে নেওয়ার আয়োজন এই সংকলনগুলিতে লভ্য। এই খণ্ডে গৃহীত হয়েছে : সন্তোষকুমার ঘোষের ‘জল দাও’, বিমল করের ‘অসময়’, রমাপদ চৌধুরীর ‘বনপলাশির পদাবলী’, গৌরকিশোর ঘোষের ‘জল পড়ে পাতা নড়ে’, তরুণকুমার ভাদুড়ীর ‘বিল্কিস্ বেগম’, সমরেশ বসুর ‘বিবর’, কালকূটের ‘শাম্ব’ এবং সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের ‘অপারেশন রেড হেরিং’।চতুর্থ খণ্ডবাংলা উপন্যাসের অভিযাত্রার সূচনা ‘দুর্গেশনন্দিনী’ প্রকাশের সময়লগ্নে (১৮৬৫)। তার একশো বছর পরে প্রকাশিত হল ‘বিবর’ (১৯৬৫)। একটি যুগান্তকারী ঘটনা থেকে আর একটি যুগান্তকারী আলোড়ন। সাহিত্যপাঠকরা অবগত আছেন, দ্বিতীয়টির সঙ্গে আমরা সংযুক্ত, ‘বিবর’ প্রকাশের কৃতিত্ব আমাদের। জীবনধর্মী শৈল্পিক সমারোহে বাংলা উপন্যাস কীভাবে কাল থেকে কালান্তরে পৌঁছেছে, অভিঘাতে ও অন্বয়ে উদ্ভাসিত জীবন এবং ব্যক্তিস্বরূপের প্রতি দায়বদ্ধতা কীভাবে বিচিত্র কাহিনিতে বিন্যস্ত ও রূপায়িত হয়েছে, সে আলোচনার চেয়েও দেখা জরুরি, বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধের কিছু পরে এই প্রকাশন সংস্থা থেকে প্রকাশিত উপন্যাসগুলি কীভাবে ‘জীবন-মায়া-সৃজনের’ রহস্যটিকে প্রকাশ করেছে। গত পঞ্চাশ বছর ধরে যেসব মহৎ, স্মরণীয় ও দৃষ্টান্তমূলক উপন্যাস পাঠকদের হাতে তুলে দেওয়ার প্রয়াস আমরা করেছি, তার তালিকা শুধু বিস্ময়করই নয়, বাংলা উপন্যাসের ইতিহাসে সেইসব রচনা প্রবাদপ্রতিম ধ্রুপদি সৃষ্টির মর্যাদা পেয়েছে। সমকালীন বাংলা সাহিত্যের লব্ধপ্রতিষ্ঠ লেখক-লেখিকাদের প্রায় সকলকেই আমরা এই রচনাপ্রবাহে পেয়েছি। আনন্দ-র সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে, বিগত অর্ধশতাব্দী ধরে যেসব বরণীয় উপন্যাস প্রকাশ করার গৌরব আমরা অর্জন করেছি, তার মধ্যে থেকে পঞ্চাশজন লেখকের পঞ্চাশটি উপন্যাস বাছাই করে পাঁচটি খণ্ডে প্রকাশের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এমন পরিকল্পনা হয়তো অভিনব নয়, কিন্তু বিংশ শতকের মধ্যবর্তী পর্ব থেকে একবিংশ শতাব্দীর সূচনালগ্নের সময়সীমায় রচিত কথাসাহিত্যের স্রোত ও প্রতিস্রোতের অন্তঃশীলা ধারাটিকে বুঝে নেওয়ার আয়োজন এই সংকলনগুলিতে লভ্য। এই খণ্ডে গৃহীত হয়েছে : মতি নন্দীর ‘বিজলিবালার মুক্তি’, শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘পরস্ত্রী’, শংকরের ‘নিবেদিতা রিসার্চ ল্যাবরেটরি’, অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘দুই ভারতবর্ষ’, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘আত্মপ্রকাশ’, নীললোহিতের ‘সুদূর ঝর্ণার জলে’, প্রফুল্ল রায়ের ‘রথযাত্রা’, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের ‘ঘুণপোকা’, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের ‘হেঁটমুণ্ড ঊর্ধ্বপদ’, অশোক বসুর ‘তিস্তা তোমার সঙ্গে’, বুদ্ধদেব গুহর ‘হলুদ বসন্ত’ এবং দিব্যেন্দু পালিতের ‘অনুভব’।পঞ্চম খণ্ডবাংলা উপন্যাসের অভিযাত্রার সূচনা ‘দুর্গেশনন্দিনী’ প্রকাশের সময়লগ্নে (১৮৬৫)। তার একশো বছর পরে প্রকাশিত হল ‘বিবর’ (১৯৬৫)। একটি যুগান্তকারী ঘটনা থেকে আর একটি যুগান্তকারী আলোড়ন। সাহিত্যপাঠকরা অবগত আছেন, দ্বিতীয়টির সঙ্গে আমরা সংযুক্ত, ‘বিবর’ প্রকাশের কৃতিত্ব আমাদের। জীবনধর্মী শৈল্পিক সমারোহে বাংলা উপন্যাস কীভাবে কাল থেকে কালান্তরে পৌঁছেছে, অভিঘাতে ও অন্বয়ে উদ্ভাসিত জীবন এবং ব্যক্তিস্বরূপের প্রতি দায়বদ্ধতা কীভাবে বিচিত্র কাহিনিতে বিন্যস্ত ও রূপায়িত হয়েছে, সে আলোচনার চেয়েও দেখা জরুরি, বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধের কিছু পরে এই প্রকাশন সংস্থা থেকে প্রকাশিত উপন্যাসগুলি কীভাবে ‘জীবন-মায়া-সৃজনের’ রহস্যটিকে প্রকাশ করেছে। গত পঞ্চাশ বছর ধরে যেসব মহৎ, স্মরণীয় ও দৃষ্টান্তমূলক উপন্যাস পাঠকদের হাতে তুলে দেওয়ার প্রয়াস আমরা করেছি, তার তালিকা শুধু বিস্ময়করই নয়, বাংলা উপন্যাসের ইতিহাসে সেইসব রচনা প্রবাদপ্রতিম ধ্রুপদি সৃষ্টির মর্যাদা পেয়েছে। সমকালীন বাংলা সাহিত্যের লব্ধপ্রতিষ্ঠ লেখক-লেখিকাদের প্রায় সকলকেই আমরা এই রচনাপ্রবাহে পেয়েছি। আনন্দ-র সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে, বিগত অর্ধশতাব্দী ধরে যেসব বরণীয় উপন্যাস প্রকাশ করার গৌরব আমরা অর্জন করেছি, তার মধ্যে থেকে পঞ্চাশজন লেখকের পঞ্চাশটি উপন্যাস বাছাই করে পাঁচটি খণ্ডে প্রকাশের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এমন পরিকল্পনা হয়তো অভিনব নয়, কিন্তু বিংশ শতকের মধ্যবর্তী পর্ব থেকে একবিংশ শতাব্দীর সূচনালগ্নের সময়সীমায় রচিত কথাসাহিত্যের স্রোত ও প্রতিস্রোতের অন্তঃশীলা ধারাটিকে বুঝে নেওয়ার আয়োজন এই সংকলনগুলিতে লভ্য। এই খণ্ডে গৃহীত হয়েছে : বাণী বসুর ‘গান্ধর্বী’, সমরেশ মজুমদারের ‘দৌড়’, সুচিত্রা ভট্টাচার্যর ‘দহন’, আবুল বাশারের ‘ফুলবউ’, জয় গোস্বামীর ‘সাঁঝবাতির রূপকথারা’, হর্ষ দত্তর ‘ময়ূরাক্ষী, তুমি দিলে’, সুকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘মল্লারপুর’, তসলিমা নাসরিনের ‘লজ্জা’ এবং তিলোত্তমা
Reviews
There are no reviews yet.